Gesponsert
  • রোজ গার্ডেন - বাড়ি এবং ভাস্কর্য। ঢাকা (১৯৬০)

    ছবিচিত্রশিল্পী- রজার গুইন

    পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ
    #old #photo #bangladesh #Dhaka
    রোজ গার্ডেন - বাড়ি এবং ভাস্কর্য। ঢাকা (১৯৬০) ছবিচিত্রশিল্পী- রজার গুইন পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ #old #photo #bangladesh #Dhaka
    0 Kommentare ·0 Anteile ·963 Ansichten ·0 Vorschau
  • পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় একজন বাংলাদেশী মুক্তিযোদ্ধা। বাংলাদেশ (১৯৭১)

    ছবিচিত্রশিল্পী - মার্ক রিবউড

    পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ
    #old #photo #bangladesh
    পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় একজন বাংলাদেশী মুক্তিযোদ্ধা। বাংলাদেশ (১৯৭১) ছবিচিত্রশিল্পী - মার্ক রিবউড পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ #old #photo #bangladesh
    0 Kommentare ·0 Anteile ·404 Ansichten ·0 Vorschau
  • পশ্চিম পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী জনাব এমএইচ কাজিলোয়াশ (একান্ত বাম দিকে); পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী জনাব আতা-উর-রেহমান খান (বাম দিক থেকে দ্বিতীয়); এবং পূর্ব পাকিস্তানের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান (ডান দিক থেকে দ্বিতীয়) - পাকিস্তান বাণিজ্য প্রতিনিধি দলের সদস্যরা - ভারতীয় রাষ্ট্রপতি রাজেন্দ্র প্রসাদের সাথে ছবি তুলেছেন। ছবিতে একেবারে ডানদিকে শ্রী সি.সি. দেশাই, পাকিস্তানে ভারতের হাইকমিশনার, দিল্লি, ভারত। ১৮ জানুয়ারী, (১৯৫৭)

    পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ
    #old #photo #bangladesh
    পশ্চিম পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী জনাব এমএইচ কাজিলোয়াশ (একান্ত বাম দিকে); পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী জনাব আতা-উর-রেহমান খান (বাম দিক থেকে দ্বিতীয়); এবং পূর্ব পাকিস্তানের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান (ডান দিক থেকে দ্বিতীয়) - পাকিস্তান বাণিজ্য প্রতিনিধি দলের সদস্যরা - ভারতীয় রাষ্ট্রপতি রাজেন্দ্র প্রসাদের সাথে ছবি তুলেছেন। ছবিতে একেবারে ডানদিকে শ্রী সি.সি. দেশাই, পাকিস্তানে ভারতের হাইকমিশনার, দিল্লি, ভারত। ১৮ জানুয়ারী, (১৯৫৭) পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ #old #photo #bangladesh
    0 Kommentare ·0 Anteile ·419 Ansichten ·0 Vorschau
  • ডব্লিউ.এ.এস. ওডারল্যান্ড, বীর প্রতীক
    মিঃ W.A.S. ওডারল্যান্ড ১৯১৭ সালের ডিসেম্বরে নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামে জন্মগ্রহণ করেন।

    আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রাক্কালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে বাটা অপারেশনের সিইও হিসেবে তিনি নিযুক্ত ছিলেন। পাকিস্তানি দখলদার সেনাবাহিনী কর্তৃক নিরস্ত্র বাংলাদেশীদের উপর নৃশংস নির্যাতন ও দখলদারিত্ব তাকে অধিকৃত ইউরোপে নাৎসিদের দ্বারা সংঘটিত একই ধরণের বর্বরতার কথা মনে করিয়ে দেয়। দখলদার বাহিনীর নৃশংসতার বিরুদ্ধে বাংলাদেশি প্রতিরোধের বৈধতা তিনি সম্পূর্ণরূপে উপলব্ধি করেছিলেন।

    তিনি গণহত্যার মাত্রা সম্পর্কে বিশ্বকে সচেতন করার তীব্র প্রয়োজন অনুভব করেছিলেন। একজন বিদেশী হিসেবে তিনি স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে সক্ষম হওয়ায়, তিনি পাকিস্তানি এবং তাদের এজেন্টদের দ্বারা সংঘটিত নৃশংসতার ছবি তোলেন। এরপর তিনি এই ছবিগুলি বিশ্ব সংবাদমাধ্যমে প্রেরণ করেন।

    যুদ্ধ এগিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে, তিনি গোপনে টঙ্গী এলাকার স্থানীয় যুবকদের গেরিলা প্রতিরোধের শিল্পে প্রশিক্ষণ এবং সহায়তা করতে শুরু করেন। তিনি তার পরিবারকে অধিকৃত বাংলাদেশ থেকে দূরে পাঠিয়ে দেন যাতে তিনি তার বাসস্থানকে আমাদের মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের অস্ত্রের জন্য একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থলে পরিণত করতে পারেন।

    #old #photo #bangladesh
    ডব্লিউ.এ.এস. ওডারল্যান্ড, বীর প্রতীক মিঃ W.A.S. ওডারল্যান্ড ১৯১৭ সালের ডিসেম্বরে নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামে জন্মগ্রহণ করেন। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রাক্কালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে বাটা অপারেশনের সিইও হিসেবে তিনি নিযুক্ত ছিলেন। পাকিস্তানি দখলদার সেনাবাহিনী কর্তৃক নিরস্ত্র বাংলাদেশীদের উপর নৃশংস নির্যাতন ও দখলদারিত্ব তাকে অধিকৃত ইউরোপে নাৎসিদের দ্বারা সংঘটিত একই ধরণের বর্বরতার কথা মনে করিয়ে দেয়। দখলদার বাহিনীর নৃশংসতার বিরুদ্ধে বাংলাদেশি প্রতিরোধের বৈধতা তিনি সম্পূর্ণরূপে উপলব্ধি করেছিলেন। তিনি গণহত্যার মাত্রা সম্পর্কে বিশ্বকে সচেতন করার তীব্র প্রয়োজন অনুভব করেছিলেন। একজন বিদেশী হিসেবে তিনি স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে সক্ষম হওয়ায়, তিনি পাকিস্তানি এবং তাদের এজেন্টদের দ্বারা সংঘটিত নৃশংসতার ছবি তোলেন। এরপর তিনি এই ছবিগুলি বিশ্ব সংবাদমাধ্যমে প্রেরণ করেন। যুদ্ধ এগিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে, তিনি গোপনে টঙ্গী এলাকার স্থানীয় যুবকদের গেরিলা প্রতিরোধের শিল্পে প্রশিক্ষণ এবং সহায়তা করতে শুরু করেন। তিনি তার পরিবারকে অধিকৃত বাংলাদেশ থেকে দূরে পাঠিয়ে দেন যাতে তিনি তার বাসস্থানকে আমাদের মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের অস্ত্রের জন্য একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থলে পরিণত করতে পারেন। #old #photo #bangladesh
    Like
    1
    · 0 Kommentare ·0 Anteile ·503 Ansichten ·0 Vorschau
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সংক্ষিপ্ত জীবনী

    জন্ম তারিখ: ৭ মে ১৮৬১
    জন্মস্থান: জোড়াসাঁকো, কোলকাতা, ভারত
    মৃত্যু: ৭ অগাস্ট ১৯৪১

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Rabindranath Tagore) ১৮৬১ সালের ৭ই মে কলকাতার এক ধনাঢ্য পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিঁনি ছিলেন অগ্রণী বাঙ্গালী কবি, ঔপন্যাসিক, সঙ্গীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, কন্ঠশিল্পী ও দার্শনিক। তাঁকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ্য সাহিত্যিক মনে করা হয়। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের জন্য তাঁকে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়। ইউরোপের বাহিরের প্রথম নোবেল পুরস্কার বিজয়ী হিসাবে তিনি বিশ্বে ব্যপক খ্যাতি লাভ করেন। দীর্ঘ রোগভোগের পর ১৯৪১ সালের ৭ই অগাস্ট জোড়াসাঁকোর বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তবে মৃত্যুর সাত দিন আগে পর্যন্ত তিঁনি সৃষ্টিশীল ছিলেন।

    #রবীন্দ্রনাথ #জীবনী
    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সংক্ষিপ্ত জীবনী জন্ম তারিখ: ৭ মে ১৮৬১ জন্মস্থান: জোড়াসাঁকো, কোলকাতা, ভারত মৃত্যু: ৭ অগাস্ট ১৯৪১ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Rabindranath Tagore) ১৮৬১ সালের ৭ই মে কলকাতার এক ধনাঢ্য পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিঁনি ছিলেন অগ্রণী বাঙ্গালী কবি, ঔপন্যাসিক, সঙ্গীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, কন্ঠশিল্পী ও দার্শনিক। তাঁকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ্য সাহিত্যিক মনে করা হয়। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের জন্য তাঁকে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়। ইউরোপের বাহিরের প্রথম নোবেল পুরস্কার বিজয়ী হিসাবে তিনি বিশ্বে ব্যপক খ্যাতি লাভ করেন। দীর্ঘ রোগভোগের পর ১৯৪১ সালের ৭ই অগাস্ট জোড়াসাঁকোর বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তবে মৃত্যুর সাত দিন আগে পর্যন্ত তিঁনি সৃষ্টিশীল ছিলেন। #রবীন্দ্রনাথ #জীবনী
    Like
    1
    · 0 Kommentare ·0 Anteile ·827 Ansichten ·0 Vorschau
  • হুমায়ুন ফরিদী জীবনের গল্প_

    জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে হুমায়ুন ফরীদি প্রচুর বাকী খেতেন। তার সময়কার দোকানদাররা এখনো ওইসব বাকী নিয়ে অভিযোগ নয়, বরং তারা গর্ব করেন! কথিত আছে যে, ফরীদিকে একবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে সুমন নামে একজন ঠাট্টাচ্ছলে বলেছিলেন আপনি আলবেরুনীর ক্যান্টিনে ৩১৯ টাকা বাকী রেখেছেন, শোধ করে যাবেন! জবাবে তিনি উত্তর দেন, ‘আমি এইটা শোধ করব না।’ সবাই বলে উঠল, "কেন কেন?" উনি তখন উত্তরে বলেন, "আমি এই ক্যান্টিন, হল, ক্যাম্পাস, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মানুষগুলোর কাছে

    আজীবন ঋণী থাকতে চাই। "

    অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদী তখন হুতাপাড়ায় ছিলেন। পরিবার থেকে জরুরী কল পেয়ে রাত দুইটার পর ঢাকায় রওনা হন। নিজেই চালাচ্ছিলেন গাড়ি। সারাপথে অঝোরে বৃষ্টি। তার মাঝেই রওনা হয়েছিলেন ফরিদী।

    বহুদূর চলে আসার পর খেয়াল হলো প্রোডাকশন বয় ইসমাইলকে কিছু টিপস দেয়ার কথা ছিলো। অপেক্ষা করতে বলেছিলেন। ছেলেটা টাকার আশায় বসে থাকবে।

    হুমায়ুন ফরিদী সেই বৃষ্টির রাতেই গাড়ি ব্যাক করিয়ে ফিরে এলেন হুতাপাড়া। ইসমাইলকে টিপস দিয়ে তারপর আবার গাড়ি চালিয়ে ফিরেছিলেন ঢাকা। সেই ঝুম বৃষ্টির মাঝেই..

    কথা খেলাপ করার মানুষ ফরিদী ছিলেননা..

    লেখক হুমায়ুন আহমেদ তার এক লেখায় একবার লিখেছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বহু লোক একজনকে ঘিরে আছে, সবাই তার কথা মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনছে, হাসছে, হাত তালি দিচ্ছে... দেখে মনে হলো শব্দের জাদুকর! কাছে গিয়ে দেখি ঝাকড়া চুলের এক তাগড়া যুবক! কথা বলার মাঝেই একটা আর্ট ছিলো! অন্য যেকোনো দশটা মানুষ থেকে সহজেই তাকে আলাদা চেনা যেতো! মানুষ টা হুমায়ুন ফরীদি!


    তিনি ছিলেন একাধারে শিল্পী, কবি, অভিনেতা, নাট্যশিল্পী, আবৃত্তিকার এবং মুক্তিযোদ্ধা।
    #হুমায়ুন
    হুমায়ুন ফরিদী জীবনের গল্প_ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে হুমায়ুন ফরীদি প্রচুর বাকী খেতেন। তার সময়কার দোকানদাররা এখনো ওইসব বাকী নিয়ে অভিযোগ নয়, বরং তারা গর্ব করেন! কথিত আছে যে, ফরীদিকে একবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে সুমন নামে একজন ঠাট্টাচ্ছলে বলেছিলেন আপনি আলবেরুনীর ক্যান্টিনে ৩১৯ টাকা বাকী রেখেছেন, শোধ করে যাবেন! জবাবে তিনি উত্তর দেন, ‘আমি এইটা শোধ করব না।’ সবাই বলে উঠল, "কেন কেন?" উনি তখন উত্তরে বলেন, "আমি এই ক্যান্টিন, হল, ক্যাম্পাস, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মানুষগুলোর কাছে আজীবন ঋণী থাকতে চাই। " অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদী তখন হুতাপাড়ায় ছিলেন। পরিবার থেকে জরুরী কল পেয়ে রাত দুইটার পর ঢাকায় রওনা হন। নিজেই চালাচ্ছিলেন গাড়ি। সারাপথে অঝোরে বৃষ্টি। তার মাঝেই রওনা হয়েছিলেন ফরিদী। বহুদূর চলে আসার পর খেয়াল হলো প্রোডাকশন বয় ইসমাইলকে কিছু টিপস দেয়ার কথা ছিলো। অপেক্ষা করতে বলেছিলেন। ছেলেটা টাকার আশায় বসে থাকবে। হুমায়ুন ফরিদী সেই বৃষ্টির রাতেই গাড়ি ব্যাক করিয়ে ফিরে এলেন হুতাপাড়া। ইসমাইলকে টিপস দিয়ে তারপর আবার গাড়ি চালিয়ে ফিরেছিলেন ঢাকা। সেই ঝুম বৃষ্টির মাঝেই.. কথা খেলাপ করার মানুষ ফরিদী ছিলেননা.. লেখক হুমায়ুন আহমেদ তার এক লেখায় একবার লিখেছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বহু লোক একজনকে ঘিরে আছে, সবাই তার কথা মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনছে, হাসছে, হাত তালি দিচ্ছে... দেখে মনে হলো শব্দের জাদুকর! কাছে গিয়ে দেখি ঝাকড়া চুলের এক তাগড়া যুবক! কথা বলার মাঝেই একটা আর্ট ছিলো! অন্য যেকোনো দশটা মানুষ থেকে সহজেই তাকে আলাদা চেনা যেতো! মানুষ টা হুমায়ুন ফরীদি! তিনি ছিলেন একাধারে শিল্পী, কবি, অভিনেতা, নাট্যশিল্পী, আবৃত্তিকার এবং মুক্তিযোদ্ধা। #হুমায়ুন
    Like
    Love
    4
    · 0 Kommentare ·0 Anteile ·2KB Ansichten ·0 Vorschau
  • শিল্প বিপ্লব কি ছিল?

    উত্তর: শিল্প বিপ্লব ছিল উল্লেখযোগ্য শিল্পায়নের সময় যা 18 শতকের শেষের দিকে এবং 19 শতকের প্রথম দিকে ঘটেছিল। এটি ব্রিটেনে শুরু হয়েছিল এবং অবশেষে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে, গভীর সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং প্রযুক্তিগত পরিবর্তন নিয়ে আসে। #সাধারণজ্ঞান #শিল্প #বিপ্লব
    শিল্প বিপ্লব কি ছিল? উত্তর: শিল্প বিপ্লব ছিল উল্লেখযোগ্য শিল্পায়নের সময় যা 18 শতকের শেষের দিকে এবং 19 শতকের প্রথম দিকে ঘটেছিল। এটি ব্রিটেনে শুরু হয়েছিল এবং অবশেষে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে, গভীর সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং প্রযুক্তিগত পরিবর্তন নিয়ে আসে। #সাধারণজ্ঞান #শিল্প #বিপ্লব
    Like
    Love
    4
    · 0 Kommentare ·0 Anteile ·1KB Ansichten ·0 Vorschau