Спонсоры
  • "স্রষ্টা বলেছেন, 'তুমি যাকে'ই আমার চেয়ে বেশি ভালোবাসবে', আমি তাকে'ই তোমার কাছ থেকে দূরে নিয়ে যাবো এবং তোমাকে একা করে রাখব। "তিনি আরও বলেছেন, 'কখনো বলবেনা আমি তাকে ছাড়া বাঁচবোনা' তবে আমি তাকে ছাড়াই তোমাকে বাঁচাবো এবং পেছনের অনুগত সব আবেগ কেড়ে নিয়ে, তোমাকে দিব্যি সামনে নিয়ে যাব..!!

    তুমি কী দেখো না, ঋতুরাও বদলাতে থাকে...?

    ছায়া দেয়া গাছের পাতাও একসময় শুকিয়ে যায়?

    ধৈর্য্য হারিয়ে যায় কিন্তু তোমার স্রষ্টা ধৈর্যশীল ও পরম দয়ালু, সেই ঝরে যাওয়া পাতার ডাল থেকেই আবার সবুজ পাতা গজায়, তুমি কী দেখো না তোমার স্রষ্টার এই নিদর্শন...?

    যে মানুষটাকে তুমি নিজের অংশ ভাবতে, সেই মানুষটাই একদিন অচেনা হয়ে যায়। তোমার মন ভে ঙে যায়...!

    এমনকি তোমার বন্ধুও শ ত্রু তে পরিণত হয়, আর শ ত্রুও খানিক সময় পরে বন্ধুতে পরিণত হয়। যে মানুষটাকে নিজের জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসতে সেও প্রতারণা করে। তবে তুমি কেন স্রষ্টার বিমুখ হয়ে মানুষকে ভরসা করো...? অদ্ভুত এই পৃথিবী...!


    যখন তুমি ভাবো এটা হবেনা কখনো, কিন্তু পরক্ষণে সেটাই হয়। সেটাই হবার নয় কী...? তুমি বল, 'আমি পড়বনা' অথচ তুমি পড়ো। তুমি বলো, 'আমি বিস্মিত হবোনা...!' অথচ তুমি রোজ বিস্মিত হও।

    এবং সবচেয়ে বিচিত্র বিষয় হচ্ছে-তুমি বলতে থাকো 'আমি মরে গেছি' অথচ তুমি বাঁচো, তুমি বেঁচে থাকো, তোমার স্রষ্টা তোমাকে বাঁচায়, তোমার স্রষ্টা তোমাকে বাঁচিয়ে রাখে...!

    -মাওলানা জালালুদ্দিন মোহাম্মদ রুমি (রহ.)

    #জালালুদ্দিন #রুমি #মাওলানা
    "স্রষ্টা বলেছেন, 'তুমি যাকে'ই আমার চেয়ে বেশি ভালোবাসবে', আমি তাকে'ই তোমার কাছ থেকে দূরে নিয়ে যাবো এবং তোমাকে একা করে রাখব। "তিনি আরও বলেছেন, 'কখনো বলবেনা আমি তাকে ছাড়া বাঁচবোনা' তবে আমি তাকে ছাড়াই তোমাকে বাঁচাবো এবং পেছনের অনুগত সব আবেগ কেড়ে নিয়ে, তোমাকে দিব্যি সামনে নিয়ে যাব..!! তুমি কী দেখো না, ঋতুরাও বদলাতে থাকে...? ছায়া দেয়া গাছের পাতাও একসময় শুকিয়ে যায়? ধৈর্য্য হারিয়ে যায় কিন্তু তোমার স্রষ্টা ধৈর্যশীল ও পরম দয়ালু, সেই ঝরে যাওয়া পাতার ডাল থেকেই আবার সবুজ পাতা গজায়, তুমি কী দেখো না তোমার স্রষ্টার এই নিদর্শন...? যে মানুষটাকে তুমি নিজের অংশ ভাবতে, সেই মানুষটাই একদিন অচেনা হয়ে যায়। তোমার মন ভে ঙে যায়...! এমনকি তোমার বন্ধুও শ ত্রু তে পরিণত হয়, আর শ ত্রুও খানিক সময় পরে বন্ধুতে পরিণত হয়। যে মানুষটাকে নিজের জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসতে সেও প্রতারণা করে। তবে তুমি কেন স্রষ্টার বিমুখ হয়ে মানুষকে ভরসা করো...? অদ্ভুত এই পৃথিবী...! যখন তুমি ভাবো এটা হবেনা কখনো, কিন্তু পরক্ষণে সেটাই হয়। সেটাই হবার নয় কী...? তুমি বল, 'আমি পড়বনা' অথচ তুমি পড়ো। তুমি বলো, 'আমি বিস্মিত হবোনা...!' অথচ তুমি রোজ বিস্মিত হও। এবং সবচেয়ে বিচিত্র বিষয় হচ্ছে-তুমি বলতে থাকো 'আমি মরে গেছি' অথচ তুমি বাঁচো, তুমি বেঁচে থাকো, তোমার স্রষ্টা তোমাকে বাঁচায়, তোমার স্রষ্টা তোমাকে বাঁচিয়ে রাখে...! -মাওলানা জালালুদ্দিন মোহাম্মদ রুমি (রহ.) #জালালুদ্দিন #রুমি #মাওলানা
    Like
    Love
    Wow
    Sad
    4
    · 0 Комментарии ·0 Поделились ·963 Просмотры ·0 предпросмотр
  • আসলে মানুষ যতটা সুখী হতে চায়, সে ততটাই বা তারথেকেও বেশি সুখী হতে পারে !!! কারণ সুখের কোনো পরিসীমা নেই। ছোট্ট এ জীবনে কষ্টকে ভুলে জীবনটাকে উপভোগ করুন।

    #rohan #lifestyle #photo
    আসলে মানুষ যতটা সুখী হতে চায়, সে ততটাই বা তারথেকেও বেশি সুখী হতে পারে !!! কারণ সুখের কোনো পরিসীমা নেই। ছোট্ট এ জীবনে কষ্টকে ভুলে জীবনটাকে উপভোগ করুন। #rohan #lifestyle #photo
    Yay
    Like
    Love
    Wow
    5
    · 0 Комментарии ·0 Поделились ·2Кб Просмотры ·0 предпросмотр
  • সাপ পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় ও চমকপ্রদ প্রাণীদের একটি। তাদের নিঃশব্দ গতি, অদ্ভুত খাদ্যাভ্যাস নিয়ে মানুষের মনে এক ভয় ও বিস্ময়ের জন্ম দেয়। এদের কিছু আশ্চর্যজনক তথ্য হলো:-

    ১) কান নেই: সাপের কোনো বাইরের কান নেই, তবে তারা মাটির কম্পন ও শব্দ শনাক্ত করতে পারে তাদের ত্বক ও চোয়ালের মাধ্যমে।

    ২) জিহ্বা দিয়ে ঘ্রাণ নেয়: সাপ তাদের দুইটি কাটা জিহ্বার সাহায্যে ঘ্রাণ নেয়। তারা জিহ্বা বের করে বাতাস থেকে কণাগুলো সংগ্রহ করে এবং পরে সেগুলোকে জ্যাকবসন অঙ্গের সাহায্যে বিশ্লেষণ করে।

    ৩) খুব ধীর হজম প্রক্রিয়া: সাপ একবার খাবার খেলে, তারা সপ্তাহ, এমনকি মাসব্যাপী কিছু না খেয়ে থাকতে পারে। তাদের হজম প্রক্রিয়া খুব ধীর, বিশেষত যখন তারা বড় শিকার খায়।

    ৪) জন্মের পরই স্বাবলম্বী: সাপের বেশিরভাগ প্রজাতি ডিম ফুটে বের হওয়ার পরই স্বাবলম্বী হয়। মা সাপ সাধারণত শিকার ধরার বা খাবার খাওয়ানোর প্রয়োজন পড়ে না।

    ৫) দীর্ঘ জীবনকাল: সাপের জীবনকাল বেশ দীর্ঘ হতে পারে। কিছু প্রজাতি বনে ২০-৩০ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে, এবং বন্দী অবস্থায় তারা আরও দীর্ঘ সময় ধরে বাঁচতে পারে।

    ৬) খাদ্যাভ্যাস: সাপ হচ্ছে একমাত্র সত্যিকারের মাংসাশী প্রাণী। কারণ অন্য প্রাণীরা কিছু না কিছু উদ্ভিদ জাতীয় খাবার খেলেও সাপ কখনোই তা করে না।

    ৭) মৃত্যুর পরও নড়াচড়া: সাপের স্নায়ুতন্ত্র তাদের মৃত্যু পরবর্তী কিছু সময় পর্যন্ত নড়াচড়া করতে পারে, তাই মৃত সাপকেও বিপজ্জনক ভাবা হয় কারণ তাদের প্রতিক্রিয়া অব্যাহত থাকতে পারে। #সাপ #snake
    সাপ পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় ও চমকপ্রদ প্রাণীদের একটি। তাদের নিঃশব্দ গতি, অদ্ভুত খাদ্যাভ্যাস নিয়ে মানুষের মনে এক ভয় ও বিস্ময়ের জন্ম দেয়। এদের কিছু আশ্চর্যজনক তথ্য হলো:- ১) কান নেই: সাপের কোনো বাইরের কান নেই, তবে তারা মাটির কম্পন ও শব্দ শনাক্ত করতে পারে তাদের ত্বক ও চোয়ালের মাধ্যমে। ২) জিহ্বা দিয়ে ঘ্রাণ নেয়: সাপ তাদের দুইটি কাটা জিহ্বার সাহায্যে ঘ্রাণ নেয়। তারা জিহ্বা বের করে বাতাস থেকে কণাগুলো সংগ্রহ করে এবং পরে সেগুলোকে জ্যাকবসন অঙ্গের সাহায্যে বিশ্লেষণ করে। ৩) খুব ধীর হজম প্রক্রিয়া: সাপ একবার খাবার খেলে, তারা সপ্তাহ, এমনকি মাসব্যাপী কিছু না খেয়ে থাকতে পারে। তাদের হজম প্রক্রিয়া খুব ধীর, বিশেষত যখন তারা বড় শিকার খায়। ৪) জন্মের পরই স্বাবলম্বী: সাপের বেশিরভাগ প্রজাতি ডিম ফুটে বের হওয়ার পরই স্বাবলম্বী হয়। মা সাপ সাধারণত শিকার ধরার বা খাবার খাওয়ানোর প্রয়োজন পড়ে না। ৫) দীর্ঘ জীবনকাল: সাপের জীবনকাল বেশ দীর্ঘ হতে পারে। কিছু প্রজাতি বনে ২০-৩০ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে, এবং বন্দী অবস্থায় তারা আরও দীর্ঘ সময় ধরে বাঁচতে পারে। ৬) খাদ্যাভ্যাস: সাপ হচ্ছে একমাত্র সত্যিকারের মাংসাশী প্রাণী। কারণ অন্য প্রাণীরা কিছু না কিছু উদ্ভিদ জাতীয় খাবার খেলেও সাপ কখনোই তা করে না। ৭) মৃত্যুর পরও নড়াচড়া: সাপের স্নায়ুতন্ত্র তাদের মৃত্যু পরবর্তী কিছু সময় পর্যন্ত নড়াচড়া করতে পারে, তাই মৃত সাপকেও বিপজ্জনক ভাবা হয় কারণ তাদের প্রতিক্রিয়া অব্যাহত থাকতে পারে। #সাপ #snake
    Like
    Love
    4
    · 0 Комментарии ·0 Поделились ·2Кб Просмотры ·0 предпросмотр
  • বাচ্চা মেয়েটির খৎনা করা হচ্ছে !!

    নারী খৎনা খ্রিস্টপূর্ব থেকে চলে আসা কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষের একটি নিষ্ঠুর কুপ্রথা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফ ও ইউএনএফপিএ নারী খৎনাকে এভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে, 'কোনো চিকিৎসার উদ্দেশ্য ছাড়াই নারী যৌনাঙ্গের বহির্ভাগের আংশিক কিংবা সম্পূর্ণ অপসারণ অথবা অন্যান্য ক্ষতিসাধন।' ইউনিসেফের ২০১৬ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে আফ্রিকার ২৭টি দেশসহ বর্তমান বিশ্বের ৩০টি দেশের ২০ কোটি নারী কোনো না কোনোভাবে এই নিষ্ঠুর অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন।

    এ ধরনের খৎনায় চাকু, ব্লেড, সুই-সুতা, কাঁচ, ক্ষুর, কাঁটা এমনকি ধারালো পাথর ব্যবহার করে নারীর যৌনাঙ্গ সেলাই, ছিদ্র, ক্ষত কিংবা ভগাঙ্কুর কেটে ফেলা হয়। একদিন বয়সী কন্যাশিশু থেকে নিয়ে কিশোরী, যুবতী এবং প্রাপ্ত বয়স্ক নারীও এ ধরনের খৎনার শিকার হয়। এই অজ্ঞদের উদ্দেশ্য কী থাকে? এরা এ কাজকে ঐতিহ্য হিসেবে দেখে। কখনো নারীর সতীত্ব রক্ষা, কখনোবা যোনিদ্বার সংকোচনের উপায় হিসেবে দেখা হয় এই নিকৃষ্ট কর্মকে। আরো অনেক উদ্দেশ্য জড়িয়ে আছে যেগুলো সবই অন্ধ বিশ্বাস।

    যে নারীর খৎনা করা হয় তাকে স্বল্প মেয়াদি ও দীর্ঘ মেয়াদি শারীরিক-মানসিক জটিলতার সম্মুখীন হতে হয়। এই অমানবিক কাজ নারীর যৌন জীবন, জৈবিক কার্যাদি, সন্তান জন্মদান প্রভৃতির উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে; কখনো ক্ষতস্থানে সংক্রমণ ঘটিয়ে জীবনঝুঁকি সৃষ্টি করে। উল্লেখ্য, অস্বাভাবিক যৌনাঙ্গের শল্য চিকিৎসা এবং চিকিৎসার উদ্দেশ্য ব্যতীত নারী খৎনা—এই দুইয়ের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য রয়েছে। নারী খৎনা প্রতিরোধে দেশে দেশে সচেনতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে।

    #খৎন#নারী #ইতিহাস
    বাচ্চা মেয়েটির খৎনা করা হচ্ছে !! নারী খৎনা খ্রিস্টপূর্ব থেকে চলে আসা কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষের একটি নিষ্ঠুর কুপ্রথা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফ ও ইউএনএফপিএ নারী খৎনাকে এভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে, 'কোনো চিকিৎসার উদ্দেশ্য ছাড়াই নারী যৌনাঙ্গের বহির্ভাগের আংশিক কিংবা সম্পূর্ণ অপসারণ অথবা অন্যান্য ক্ষতিসাধন।' ইউনিসেফের ২০১৬ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে আফ্রিকার ২৭টি দেশসহ বর্তমান বিশ্বের ৩০টি দেশের ২০ কোটি নারী কোনো না কোনোভাবে এই নিষ্ঠুর অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন। এ ধরনের খৎনায় চাকু, ব্লেড, সুই-সুতা, কাঁচ, ক্ষুর, কাঁটা এমনকি ধারালো পাথর ব্যবহার করে নারীর যৌনাঙ্গ সেলাই, ছিদ্র, ক্ষত কিংবা ভগাঙ্কুর কেটে ফেলা হয়। একদিন বয়সী কন্যাশিশু থেকে নিয়ে কিশোরী, যুবতী এবং প্রাপ্ত বয়স্ক নারীও এ ধরনের খৎনার শিকার হয়। এই অজ্ঞদের উদ্দেশ্য কী থাকে? এরা এ কাজকে ঐতিহ্য হিসেবে দেখে। কখনো নারীর সতীত্ব রক্ষা, কখনোবা যোনিদ্বার সংকোচনের উপায় হিসেবে দেখা হয় এই নিকৃষ্ট কর্মকে। আরো অনেক উদ্দেশ্য জড়িয়ে আছে যেগুলো সবই অন্ধ বিশ্বাস। যে নারীর খৎনা করা হয় তাকে স্বল্প মেয়াদি ও দীর্ঘ মেয়াদি শারীরিক-মানসিক জটিলতার সম্মুখীন হতে হয়। এই অমানবিক কাজ নারীর যৌন জীবন, জৈবিক কার্যাদি, সন্তান জন্মদান প্রভৃতির উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে; কখনো ক্ষতস্থানে সংক্রমণ ঘটিয়ে জীবনঝুঁকি সৃষ্টি করে। উল্লেখ্য, অস্বাভাবিক যৌনাঙ্গের শল্য চিকিৎসা এবং চিকিৎসার উদ্দেশ্য ব্যতীত নারী খৎনা—এই দুইয়ের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য রয়েছে। নারী খৎনা প্রতিরোধে দেশে দেশে সচেনতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। #খৎনা #নারী #ইতিহাস
    Like
    Love
    4
    · 0 Комментарии ·0 Поделились ·2Кб Просмотры ·0 предпросмотр
  • হুমায়ুন ফরিদী জীবনের গল্প_

    জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে হুমায়ুন ফরীদি প্রচুর বাকী খেতেন। তার সময়কার দোকানদাররা এখনো ওইসব বাকী নিয়ে অভিযোগ নয়, বরং তারা গর্ব করেন! কথিত আছে যে, ফরীদিকে একবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে সুমন নামে একজন ঠাট্টাচ্ছলে বলেছিলেন আপনি আলবেরুনীর ক্যান্টিনে ৩১৯ টাকা বাকী রেখেছেন, শোধ করে যাবেন! জবাবে তিনি উত্তর দেন, ‘আমি এইটা শোধ করব না।’ সবাই বলে উঠল, "কেন কেন?" উনি তখন উত্তরে বলেন, "আমি এই ক্যান্টিন, হল, ক্যাম্পাস, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মানুষগুলোর কাছে

    আজীবন ঋণী থাকতে চাই। "

    অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদী তখন হুতাপাড়ায় ছিলেন। পরিবার থেকে জরুরী কল পেয়ে রাত দুইটার পর ঢাকায় রওনা হন। নিজেই চালাচ্ছিলেন গাড়ি। সারাপথে অঝোরে বৃষ্টি। তার মাঝেই রওনা হয়েছিলেন ফরিদী।

    বহুদূর চলে আসার পর খেয়াল হলো প্রোডাকশন বয় ইসমাইলকে কিছু টিপস দেয়ার কথা ছিলো। অপেক্ষা করতে বলেছিলেন। ছেলেটা টাকার আশায় বসে থাকবে।

    হুমায়ুন ফরিদী সেই বৃষ্টির রাতেই গাড়ি ব্যাক করিয়ে ফিরে এলেন হুতাপাড়া। ইসমাইলকে টিপস দিয়ে তারপর আবার গাড়ি চালিয়ে ফিরেছিলেন ঢাকা। সেই ঝুম বৃষ্টির মাঝেই..

    কথা খেলাপ করার মানুষ ফরিদী ছিলেননা..

    লেখক হুমায়ুন আহমেদ তার এক লেখায় একবার লিখেছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বহু লোক একজনকে ঘিরে আছে, সবাই তার কথা মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনছে, হাসছে, হাত তালি দিচ্ছে... দেখে মনে হলো শব্দের জাদুকর! কাছে গিয়ে দেখি ঝাকড়া চুলের এক তাগড়া যুবক! কথা বলার মাঝেই একটা আর্ট ছিলো! অন্য যেকোনো দশটা মানুষ থেকে সহজেই তাকে আলাদা চেনা যেতো! মানুষ টা হুমায়ুন ফরীদি!


    তিনি ছিলেন একাধারে শিল্পী, কবি, অভিনেতা, নাট্যশিল্পী, আবৃত্তিকার এবং মুক্তিযোদ্ধা।
    #হুমায়ুন
    হুমায়ুন ফরিদী জীবনের গল্প_ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে হুমায়ুন ফরীদি প্রচুর বাকী খেতেন। তার সময়কার দোকানদাররা এখনো ওইসব বাকী নিয়ে অভিযোগ নয়, বরং তারা গর্ব করেন! কথিত আছে যে, ফরীদিকে একবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে সুমন নামে একজন ঠাট্টাচ্ছলে বলেছিলেন আপনি আলবেরুনীর ক্যান্টিনে ৩১৯ টাকা বাকী রেখেছেন, শোধ করে যাবেন! জবাবে তিনি উত্তর দেন, ‘আমি এইটা শোধ করব না।’ সবাই বলে উঠল, "কেন কেন?" উনি তখন উত্তরে বলেন, "আমি এই ক্যান্টিন, হল, ক্যাম্পাস, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মানুষগুলোর কাছে আজীবন ঋণী থাকতে চাই। " অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদী তখন হুতাপাড়ায় ছিলেন। পরিবার থেকে জরুরী কল পেয়ে রাত দুইটার পর ঢাকায় রওনা হন। নিজেই চালাচ্ছিলেন গাড়ি। সারাপথে অঝোরে বৃষ্টি। তার মাঝেই রওনা হয়েছিলেন ফরিদী। বহুদূর চলে আসার পর খেয়াল হলো প্রোডাকশন বয় ইসমাইলকে কিছু টিপস দেয়ার কথা ছিলো। অপেক্ষা করতে বলেছিলেন। ছেলেটা টাকার আশায় বসে থাকবে। হুমায়ুন ফরিদী সেই বৃষ্টির রাতেই গাড়ি ব্যাক করিয়ে ফিরে এলেন হুতাপাড়া। ইসমাইলকে টিপস দিয়ে তারপর আবার গাড়ি চালিয়ে ফিরেছিলেন ঢাকা। সেই ঝুম বৃষ্টির মাঝেই.. কথা খেলাপ করার মানুষ ফরিদী ছিলেননা.. লেখক হুমায়ুন আহমেদ তার এক লেখায় একবার লিখেছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বহু লোক একজনকে ঘিরে আছে, সবাই তার কথা মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনছে, হাসছে, হাত তালি দিচ্ছে... দেখে মনে হলো শব্দের জাদুকর! কাছে গিয়ে দেখি ঝাকড়া চুলের এক তাগড়া যুবক! কথা বলার মাঝেই একটা আর্ট ছিলো! অন্য যেকোনো দশটা মানুষ থেকে সহজেই তাকে আলাদা চেনা যেতো! মানুষ টা হুমায়ুন ফরীদি! তিনি ছিলেন একাধারে শিল্পী, কবি, অভিনেতা, নাট্যশিল্পী, আবৃত্তিকার এবং মুক্তিযোদ্ধা। #হুমায়ুন
    Like
    Love
    4
    · 0 Комментарии ·0 Поделились ·2Кб Просмотры ·0 предпросмотр
  • মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর জীবনী_

    চীন থেকে ফেরার পথে পাকিস্তানে নেমেছিলেন ভাসানী। সেখানকার মেয়র এক নাগরিক সংবর্ধনা দিয়েছিলেন ভাসানীকে। ভাসানীর মাথায় তালের টুপী আর পরনে ছিল লুঙ্গি।

    স্টেজে উঠেছেন ভাষণ দিতে....ভাসানীর বেশ ভূষা দেখে দর্শক শ্রোতাদের মধ্যে গুনগুন মন্তব্য......."ইয়ে তো মিসকিন হ্যায়"..!!

    পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত দিয়ে ভাসানীর বক্তব্য শুরু হতেই ওই শ্রোতাদের কণ্ঠে আরেকটি মন্তব্য ভেসে এলো........"ইয়ে তো মাওলানা হ্যায় "..!!

    ভাসানীর রাজনৈতিক বক্তব্য শুরু হতেই ঐ একই দর্শক শ্রোতারা বলে উঠলেন, "আরি বাহ্, ইয়ে তো পলিটিশিয়ান হ্যায়"..!!

    ভাসানী যখন বিশ্ব পরিস্থিতি ও বিশ্ব মোড়লদের শোষণ পীড়ন নিপীড়নের কথা বলতে শুরু করলেন তখন ঐ একই দর্শক শ্রোতারাই বলে উঠলেন,"হায় আল্লাহ ইয়ে তো এস্টেট মেন হ্যায়"..!!

    মজলুম জননেতা,উপমহাদেশের রাজনীতির প্রবাদ পুরুষ,ইতিহাসের মহানায়ক "মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।

    সারাজীবন তিনি ছিলেন শোষিত, নিপীড়িত মানুষের পরম বন্ধু। অত্যাচারী শাসকদের চোখ রাঙ্গানীকে কখনো ভয় করেননি। এই জেনারেশন মাওলানা ভাসানী সম্পর্কে খুব কম জানে।

    #ভাসানী #মাওলানা
    মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর জীবনী_ চীন থেকে ফেরার পথে পাকিস্তানে নেমেছিলেন ভাসানী। সেখানকার মেয়র এক নাগরিক সংবর্ধনা দিয়েছিলেন ভাসানীকে। ভাসানীর মাথায় তালের টুপী আর পরনে ছিল লুঙ্গি। স্টেজে উঠেছেন ভাষণ দিতে....ভাসানীর বেশ ভূষা দেখে দর্শক শ্রোতাদের মধ্যে গুনগুন মন্তব্য......."ইয়ে তো মিসকিন হ্যায়"..!! পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত দিয়ে ভাসানীর বক্তব্য শুরু হতেই ওই শ্রোতাদের কণ্ঠে আরেকটি মন্তব্য ভেসে এলো........"ইয়ে তো মাওলানা হ্যায় "..!! ভাসানীর রাজনৈতিক বক্তব্য শুরু হতেই ঐ একই দর্শক শ্রোতারা বলে উঠলেন, "আরি বাহ্, ইয়ে তো পলিটিশিয়ান হ্যায়"..!! ভাসানী যখন বিশ্ব পরিস্থিতি ও বিশ্ব মোড়লদের শোষণ পীড়ন নিপীড়নের কথা বলতে শুরু করলেন তখন ঐ একই দর্শক শ্রোতারাই বলে উঠলেন,"হায় আল্লাহ ইয়ে তো এস্টেট মেন হ্যায়"..!! মজলুম জননেতা,উপমহাদেশের রাজনীতির প্রবাদ পুরুষ,ইতিহাসের মহানায়ক "মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী। সারাজীবন তিনি ছিলেন শোষিত, নিপীড়িত মানুষের পরম বন্ধু। অত্যাচারী শাসকদের চোখ রাঙ্গানীকে কখনো ভয় করেননি। এই জেনারেশন মাওলানা ভাসানী সম্পর্কে খুব কম জানে। #ভাসানী #মাওলানা
    Like
    Love
    4
    · 0 Комментарии ·0 Поделились ·2Кб Просмотры ·0 предпросмотр