Sponsorluk
  • ডেমরা রোড, হারদিও গ্লাস ফ্যাক্টরি, ঢাকা (১৯৬৫)

    ছবি: রজার গুইন

    পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ
    #old #photo #bangladesh #Dhaka
    ডেমরা রোড, হারদিও গ্লাস ফ্যাক্টরি, ঢাকা (১৯৬৫) ছবি: রজার গুইন পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ #old #photo #bangladesh #Dhaka
    Like
    1
    · 0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·695 Views ·0 önizleme
  • ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পর বঙ্গোপসাগরে পাকিস্তানি মাইন অনুসন্ধানের জন্য রাশিয়ান / সোভিয়েত নৌবাহিনীর জাহাজ। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সোভিয়েত ইউনিয়ন বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের একজন শক্তিশালী সমর্থক ছিল এবং নতুন জাতিকে ব্যাপক সহায়তা প্রদান করেছিল। চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ। আগস্ট (১৯৭২)

    পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ
    #old #photo #bangladesh #Chittagong
    ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পর বঙ্গোপসাগরে পাকিস্তানি মাইন অনুসন্ধানের জন্য রাশিয়ান / সোভিয়েত নৌবাহিনীর জাহাজ। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সোভিয়েত ইউনিয়ন বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের একজন শক্তিশালী সমর্থক ছিল এবং নতুন জাতিকে ব্যাপক সহায়তা প্রদান করেছিল। চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ। আগস্ট (১৯৭২) পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ #old #photo #bangladesh #Chittagong
    Like
    1
    · 0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·504 Views ·0 önizleme
  • চট্টগ্রাম বন্দর থেকে টেনে নামানোর জন্য প্রস্তুত হচ্ছে এমভি “আল-আব্বাস”। চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ, এপ্রিল (১৯৭২)

    বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়, বোমা হামলায় একটি পাকিস্তানি জাহাজ আল আব্বাস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরবর্তীতে, চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মরত একটি সোভিয়েত দল জাহাজটি উদ্ধার করে এবং জাহাজটিকে ফৌজদারহাট সমুদ্র তীরে নিয়ে আসে। ১৯৭৪ সালে স্থানীয় একটি কোম্পানি, কর্ণফুলি মেটাল ওয়ার্কস লিমিটেড এটিকে স্ক্র্যাপ হিসেবে কিনে নেয় এবং দেশে বাণিজ্যিক জাহাজ ভাঙার কাজ শুরু করে।

    পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ
    #old #photo #bangladesh #Chittagong
    চট্টগ্রাম বন্দর থেকে টেনে নামানোর জন্য প্রস্তুত হচ্ছে এমভি “আল-আব্বাস”। চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ, এপ্রিল (১৯৭২) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়, বোমা হামলায় একটি পাকিস্তানি জাহাজ আল আব্বাস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরবর্তীতে, চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মরত একটি সোভিয়েত দল জাহাজটি উদ্ধার করে এবং জাহাজটিকে ফৌজদারহাট সমুদ্র তীরে নিয়ে আসে। ১৯৭৪ সালে স্থানীয় একটি কোম্পানি, কর্ণফুলি মেটাল ওয়ার্কস লিমিটেড এটিকে স্ক্র্যাপ হিসেবে কিনে নেয় এবং দেশে বাণিজ্যিক জাহাজ ভাঙার কাজ শুরু করে। পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ #old #photo #bangladesh #Chittagong
    Like
    1
    · 0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·598 Views ·0 önizleme
  • রাশিয়ান/সোভিয়েত নৌবাহিনী এবং চট্টগ্রাম বন্দর দলের মধ্যে একটি ফুটবল খেলার পর। চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ (১৯৭৩)
    বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সোভিয়েত ইউনিয়ন বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের একজন দৃঢ় সমর্থক ছিল এবং নতুন জাতিকে ব্যাপক সহায়তা প্রদান করেছিল। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পর সোভিয়েত নৌবাহিনী চট্টগ্রাম এবং চালনা বন্দর থেকে পাকিস্তানি মাইন পরিষ্কার করার জন্য বাংলাদেশে একটি ভাসমান কর্মশালা পাঠায়।

    পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ
    #old #photo #bangladesh #Chittagong
    রাশিয়ান/সোভিয়েত নৌবাহিনী এবং চট্টগ্রাম বন্দর দলের মধ্যে একটি ফুটবল খেলার পর। চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ (১৯৭৩) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সোভিয়েত ইউনিয়ন বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের একজন দৃঢ় সমর্থক ছিল এবং নতুন জাতিকে ব্যাপক সহায়তা প্রদান করেছিল। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পর সোভিয়েত নৌবাহিনী চট্টগ্রাম এবং চালনা বন্দর থেকে পাকিস্তানি মাইন পরিষ্কার করার জন্য বাংলাদেশে একটি ভাসমান কর্মশালা পাঠায়। পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ #old #photo #bangladesh #Chittagong
    Like
    1
    · 0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·533 Views ·0 önizleme
  • "টুইন ড্রাগন স্কোয়াড্রন" নামে পরিচিত ৪৫৯তম ফাইটার স্কোয়াড্রনের গ্রাউন্ড ক্রু সদস্যরা, যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের চট্টগ্রামে একটি বিমান ঘাঁটিতে লকহিড পি-৩৮ বিমানে কর্মরত ছিলেন। জানুয়ারি (১৯৪৫)।

    পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ
    #old #photo #bangladesh #Chittagong
    "টুইন ড্রাগন স্কোয়াড্রন" নামে পরিচিত ৪৫৯তম ফাইটার স্কোয়াড্রনের গ্রাউন্ড ক্রু সদস্যরা, যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের চট্টগ্রামে একটি বিমান ঘাঁটিতে লকহিড পি-৩৮ বিমানে কর্মরত ছিলেন। জানুয়ারি (১৯৪৫)। পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ #old #photo #bangladesh #Chittagong
    Like
    1
    · 0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·462 Views ·0 önizleme
  • "স্রষ্টা বলেছেন, 'তুমি যাকে'ই আমার চেয়ে বেশি ভালোবাসবে', আমি তাকে'ই তোমার কাছ থেকে দূরে নিয়ে যাবো এবং তোমাকে একা করে রাখব। "তিনি আরও বলেছেন, 'কখনো বলবেনা আমি তাকে ছাড়া বাঁচবোনা' তবে আমি তাকে ছাড়াই তোমাকে বাঁচাবো এবং পেছনের অনুগত সব আবেগ কেড়ে নিয়ে, তোমাকে দিব্যি সামনে নিয়ে যাব..!!

    তুমি কী দেখো না, ঋতুরাও বদলাতে থাকে...?

    ছায়া দেয়া গাছের পাতাও একসময় শুকিয়ে যায়?

    ধৈর্য্য হারিয়ে যায় কিন্তু তোমার স্রষ্টা ধৈর্যশীল ও পরম দয়ালু, সেই ঝরে যাওয়া পাতার ডাল থেকেই আবার সবুজ পাতা গজায়, তুমি কী দেখো না তোমার স্রষ্টার এই নিদর্শন...?

    যে মানুষটাকে তুমি নিজের অংশ ভাবতে, সেই মানুষটাই একদিন অচেনা হয়ে যায়। তোমার মন ভে ঙে যায়...!

    এমনকি তোমার বন্ধুও শ ত্রু তে পরিণত হয়, আর শ ত্রুও খানিক সময় পরে বন্ধুতে পরিণত হয়। যে মানুষটাকে নিজের জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসতে সেও প্রতারণা করে। তবে তুমি কেন স্রষ্টার বিমুখ হয়ে মানুষকে ভরসা করো...? অদ্ভুত এই পৃথিবী...!


    যখন তুমি ভাবো এটা হবেনা কখনো, কিন্তু পরক্ষণে সেটাই হয়। সেটাই হবার নয় কী...? তুমি বল, 'আমি পড়বনা' অথচ তুমি পড়ো। তুমি বলো, 'আমি বিস্মিত হবোনা...!' অথচ তুমি রোজ বিস্মিত হও।

    এবং সবচেয়ে বিচিত্র বিষয় হচ্ছে-তুমি বলতে থাকো 'আমি মরে গেছি' অথচ তুমি বাঁচো, তুমি বেঁচে থাকো, তোমার স্রষ্টা তোমাকে বাঁচায়, তোমার স্রষ্টা তোমাকে বাঁচিয়ে রাখে...!

    -মাওলানা জালালুদ্দিন মোহাম্মদ রুমি (রহ.)

    #জালালুদ্দিন #রুমি #মাওলানা
    "স্রষ্টা বলেছেন, 'তুমি যাকে'ই আমার চেয়ে বেশি ভালোবাসবে', আমি তাকে'ই তোমার কাছ থেকে দূরে নিয়ে যাবো এবং তোমাকে একা করে রাখব। "তিনি আরও বলেছেন, 'কখনো বলবেনা আমি তাকে ছাড়া বাঁচবোনা' তবে আমি তাকে ছাড়াই তোমাকে বাঁচাবো এবং পেছনের অনুগত সব আবেগ কেড়ে নিয়ে, তোমাকে দিব্যি সামনে নিয়ে যাব..!! তুমি কী দেখো না, ঋতুরাও বদলাতে থাকে...? ছায়া দেয়া গাছের পাতাও একসময় শুকিয়ে যায়? ধৈর্য্য হারিয়ে যায় কিন্তু তোমার স্রষ্টা ধৈর্যশীল ও পরম দয়ালু, সেই ঝরে যাওয়া পাতার ডাল থেকেই আবার সবুজ পাতা গজায়, তুমি কী দেখো না তোমার স্রষ্টার এই নিদর্শন...? যে মানুষটাকে তুমি নিজের অংশ ভাবতে, সেই মানুষটাই একদিন অচেনা হয়ে যায়। তোমার মন ভে ঙে যায়...! এমনকি তোমার বন্ধুও শ ত্রু তে পরিণত হয়, আর শ ত্রুও খানিক সময় পরে বন্ধুতে পরিণত হয়। যে মানুষটাকে নিজের জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসতে সেও প্রতারণা করে। তবে তুমি কেন স্রষ্টার বিমুখ হয়ে মানুষকে ভরসা করো...? অদ্ভুত এই পৃথিবী...! যখন তুমি ভাবো এটা হবেনা কখনো, কিন্তু পরক্ষণে সেটাই হয়। সেটাই হবার নয় কী...? তুমি বল, 'আমি পড়বনা' অথচ তুমি পড়ো। তুমি বলো, 'আমি বিস্মিত হবোনা...!' অথচ তুমি রোজ বিস্মিত হও। এবং সবচেয়ে বিচিত্র বিষয় হচ্ছে-তুমি বলতে থাকো 'আমি মরে গেছি' অথচ তুমি বাঁচো, তুমি বেঁচে থাকো, তোমার স্রষ্টা তোমাকে বাঁচায়, তোমার স্রষ্টা তোমাকে বাঁচিয়ে রাখে...! -মাওলানা জালালুদ্দিন মোহাম্মদ রুমি (রহ.) #জালালুদ্দিন #রুমি #মাওলানা
    Like
    Love
    Wow
    Sad
    4
    · 0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·1K Views ·0 önizleme
  • °°°﷽𝑨𝒍𝒉𝒂𝒎𝒅𝒖𝒍𝒊𝒍𝒍𝒂𝒉﷽
    আলহামদুলিল্লাহ! আমরা কতই না ভাগ্যবান, ইসলাম আমাদের ধর্ম
    এবং ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ নবীর উম্মত আমরা।
    ╩══••✠•❀•✠••══╩

    MD Hossain Ahmed profile photo, Bangladeshi man Islamic image

    #bangla #islamic #status #ইসলামিক
    °°°﷽𝑨𝒍𝒉𝒂𝒎𝒅𝒖𝒍𝒊𝒍𝒍𝒂𝒉﷽ আলহামদুলিল্লাহ! আমরা কতই না ভাগ্যবান, ইসলাম আমাদের ধর্ম এবং ইতিহাসে শ্রেষ্ঠ নবীর উম্মত আমরা। ╩══••✠•❀•✠••══╩ MD Hossain Ahmed profile photo, Bangladeshi man Islamic image #bangla #islamic #status #ইসলামিক
    Like
    Love
    Wow
    3
    · 0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·3K Views ·0 önizleme
  • বিশ্বের বৃহত্তম মরুভূমি কোনটি?

    উত্তর: অ্যান্টার্কটিক মরুভূমি হল আয়তনের ভিত্তিতে বিশ্বের বৃহত্তম মরুভূমি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মরুভূমি এন্টার্কটিকা! যদিও খোলা চোখে এন্টার্কটিকাকে কোনোভাবেই মরুভূমি বলে বোধ হয় না। সমগ্র এন্টার্কটিকা কঠিনরূপের পানি দিয়ে ঢাকা। পৃথিবীর মোট মিঠা পানির প্রায় ৭০ শতাংশ এতে সঞ্চিত। #সাধারণজ্ঞান #মরুভূমি #বিশ্ব #বৃহত্তম
    বিশ্বের বৃহত্তম মরুভূমি কোনটি? উত্তর: অ্যান্টার্কটিক মরুভূমি হল আয়তনের ভিত্তিতে বিশ্বের বৃহত্তম মরুভূমি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মরুভূমি এন্টার্কটিকা! যদিও খোলা চোখে এন্টার্কটিকাকে কোনোভাবেই মরুভূমি বলে বোধ হয় না। সমগ্র এন্টার্কটিকা কঠিনরূপের পানি দিয়ে ঢাকা। পৃথিবীর মোট মিঠা পানির প্রায় ৭০ শতাংশ এতে সঞ্চিত। #সাধারণজ্ঞান #মরুভূমি #বিশ্ব #বৃহত্তম
    Like
    Love
    4
    · 0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·2K Views ·0 önizleme
  • DSLR ক্যামেরার USB/HDMI পোর্ট কি কাজ করে ?

    উত্তর: এই পোর্টগুলি ক্যামেরাটিকে অন্যান্য ডিভাইসের সাথে সংযুক্ত করার জন্য ব্যবহৃত হয়। ক্যামেরা থেকে কম্পিউটার বা প্রিন্টারে ছবি স্থানান্তর করতে আপনি একটি USB পোর্ট ব্যবহার করতে পারেন।
    একটি HDMI পোর্ট ক্যামেরাটিকে একটি টেলিভিশন বা মনিটরের সাথে একটি বড় স্ক্রিনে ছবি এবং ভিডিও দেখার জন্য সংযোগ করতে দেয়। কিছু ক্যামেরা এই পোর্টগুলির মাধ্যমে USB চার্জিং সমর্থন করে।
    #ক্যামেরা #পোর্ট #usb #hdmi
    DSLR ক্যামেরার USB/HDMI পোর্ট কি কাজ করে ? উত্তর: এই পোর্টগুলি ক্যামেরাটিকে অন্যান্য ডিভাইসের সাথে সংযুক্ত করার জন্য ব্যবহৃত হয়। ক্যামেরা থেকে কম্পিউটার বা প্রিন্টারে ছবি স্থানান্তর করতে আপনি একটি USB পোর্ট ব্যবহার করতে পারেন। একটি HDMI পোর্ট ক্যামেরাটিকে একটি টেলিভিশন বা মনিটরের সাথে একটি বড় স্ক্রিনে ছবি এবং ভিডিও দেখার জন্য সংযোগ করতে দেয়। কিছু ক্যামেরা এই পোর্টগুলির মাধ্যমে USB চার্জিং সমর্থন করে। #ক্যামেরা #পোর্ট #usb #hdmi
    Like
    Love
    2
    · 0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·1K Views ·0 önizleme