Προωθημένο
  • বাংলাদেশি জনগণ ভ্লাদিভোস্টক বন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়া রাশিয়ান/সোভিয়েত নৌবাহিনীর জাহাজ "এমএস খবরোভকস" কে বিদায় জানাচ্ছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর সোভিয়েত নৌবাহিনী চট্টগ্রাম এবং চালনা বন্দর থেকে পাকিস্তানি মাইন পরিষ্কার করার জন্য বাংলাদেশে একটি ভাসমান কর্মশালা পাঠায়। চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ (১৯৭৪)

    পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ
    #old #photo #bangladesh #Chittagong
    বাংলাদেশি জনগণ ভ্লাদিভোস্টক বন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়া রাশিয়ান/সোভিয়েত নৌবাহিনীর জাহাজ "এমএস খবরোভকস" কে বিদায় জানাচ্ছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর সোভিয়েত নৌবাহিনী চট্টগ্রাম এবং চালনা বন্দর থেকে পাকিস্তানি মাইন পরিষ্কার করার জন্য বাংলাদেশে একটি ভাসমান কর্মশালা পাঠায়। চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ (১৯৭৪) পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ #old #photo #bangladesh #Chittagong
    0 Σχόλια ·0 Μοιράστηκε ·505 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • চট্টগ্রাম বন্দর থেকে টেনে নামানোর জন্য প্রস্তুত হচ্ছে এমভি “আল-আব্বাস”। চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ, এপ্রিল (১৯৭২)

    বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়, বোমা হামলায় একটি পাকিস্তানি জাহাজ আল আব্বাস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরবর্তীতে, চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মরত একটি সোভিয়েত দল জাহাজটি উদ্ধার করে এবং জাহাজটিকে ফৌজদারহাট সমুদ্র তীরে নিয়ে আসে। ১৯৭৪ সালে স্থানীয় একটি কোম্পানি, কর্ণফুলি মেটাল ওয়ার্কস লিমিটেড এটিকে স্ক্র্যাপ হিসেবে কিনে নেয় এবং দেশে বাণিজ্যিক জাহাজ ভাঙার কাজ শুরু করে।

    পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ
    #old #photo #bangladesh #Chittagong
    চট্টগ্রাম বন্দর থেকে টেনে নামানোর জন্য প্রস্তুত হচ্ছে এমভি “আল-আব্বাস”। চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ, এপ্রিল (১৯৭২) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়, বোমা হামলায় একটি পাকিস্তানি জাহাজ আল আব্বাস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরবর্তীতে, চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মরত একটি সোভিয়েত দল জাহাজটি উদ্ধার করে এবং জাহাজটিকে ফৌজদারহাট সমুদ্র তীরে নিয়ে আসে। ১৯৭৪ সালে স্থানীয় একটি কোম্পানি, কর্ণফুলি মেটাল ওয়ার্কস লিমিটেড এটিকে স্ক্র্যাপ হিসেবে কিনে নেয় এবং দেশে বাণিজ্যিক জাহাজ ভাঙার কাজ শুরু করে। পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ #old #photo #bangladesh #Chittagong
    Like
    1
    · 0 Σχόλια ·0 Μοιράστηκε ·591 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • রাশিয়ান/সোভিয়েত নৌবাহিনী এবং চট্টগ্রাম বন্দর দলের মধ্যে একটি ফুটবল খেলার পর। চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ (১৯৭৩)
    বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সোভিয়েত ইউনিয়ন বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের একজন দৃঢ় সমর্থক ছিল এবং নতুন জাতিকে ব্যাপক সহায়তা প্রদান করেছিল। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পর সোভিয়েত নৌবাহিনী চট্টগ্রাম এবং চালনা বন্দর থেকে পাকিস্তানি মাইন পরিষ্কার করার জন্য বাংলাদেশে একটি ভাসমান কর্মশালা পাঠায়।

    পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ
    #old #photo #bangladesh #Chittagong
    রাশিয়ান/সোভিয়েত নৌবাহিনী এবং চট্টগ্রাম বন্দর দলের মধ্যে একটি ফুটবল খেলার পর। চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ (১৯৭৩) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সোভিয়েত ইউনিয়ন বাঙালি মুক্তিযোদ্ধাদের একজন দৃঢ় সমর্থক ছিল এবং নতুন জাতিকে ব্যাপক সহায়তা প্রদান করেছিল। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পর সোভিয়েত নৌবাহিনী চট্টগ্রাম এবং চালনা বন্দর থেকে পাকিস্তানি মাইন পরিষ্কার করার জন্য বাংলাদেশে একটি ভাসমান কর্মশালা পাঠায়। পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ #old #photo #bangladesh #Chittagong
    Like
    1
    · 0 Σχόλια ·0 Μοιράστηκε ·529 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • "টুইন ড্রাগন স্কোয়াড্রন" নামে পরিচিত ৪৫৯তম ফাইটার স্কোয়াড্রনের গ্রাউন্ড ক্রু সদস্যরা, যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের চট্টগ্রামে একটি বিমান ঘাঁটিতে লকহিড পি-৩৮ বিমানে কর্মরত ছিলেন। জানুয়ারি (১৯৪৫)।

    পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ
    #old #photo #bangladesh #Chittagong
    "টুইন ড্রাগন স্কোয়াড্রন" নামে পরিচিত ৪৫৯তম ফাইটার স্কোয়াড্রনের গ্রাউন্ড ক্রু সদস্যরা, যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের চট্টগ্রামে একটি বিমান ঘাঁটিতে লকহিড পি-৩৮ বিমানে কর্মরত ছিলেন। জানুয়ারি (১৯৪৫)। পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ #old #photo #bangladesh #Chittagong
    Like
    1
    · 0 Σχόλια ·0 Μοιράστηκε ·458 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • বাচ্চা মেয়েটির খৎনা করা হচ্ছে !!

    নারী খৎনা খ্রিস্টপূর্ব থেকে চলে আসা কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষের একটি নিষ্ঠুর কুপ্রথা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফ ও ইউএনএফপিএ নারী খৎনাকে এভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে, 'কোনো চিকিৎসার উদ্দেশ্য ছাড়াই নারী যৌনাঙ্গের বহির্ভাগের আংশিক কিংবা সম্পূর্ণ অপসারণ অথবা অন্যান্য ক্ষতিসাধন।' ইউনিসেফের ২০১৬ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে আফ্রিকার ২৭টি দেশসহ বর্তমান বিশ্বের ৩০টি দেশের ২০ কোটি নারী কোনো না কোনোভাবে এই নিষ্ঠুর অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন।

    এ ধরনের খৎনায় চাকু, ব্লেড, সুই-সুতা, কাঁচ, ক্ষুর, কাঁটা এমনকি ধারালো পাথর ব্যবহার করে নারীর যৌনাঙ্গ সেলাই, ছিদ্র, ক্ষত কিংবা ভগাঙ্কুর কেটে ফেলা হয়। একদিন বয়সী কন্যাশিশু থেকে নিয়ে কিশোরী, যুবতী এবং প্রাপ্ত বয়স্ক নারীও এ ধরনের খৎনার শিকার হয়। এই অজ্ঞদের উদ্দেশ্য কী থাকে? এরা এ কাজকে ঐতিহ্য হিসেবে দেখে। কখনো নারীর সতীত্ব রক্ষা, কখনোবা যোনিদ্বার সংকোচনের উপায় হিসেবে দেখা হয় এই নিকৃষ্ট কর্মকে। আরো অনেক উদ্দেশ্য জড়িয়ে আছে যেগুলো সবই অন্ধ বিশ্বাস।

    যে নারীর খৎনা করা হয় তাকে স্বল্প মেয়াদি ও দীর্ঘ মেয়াদি শারীরিক-মানসিক জটিলতার সম্মুখীন হতে হয়। এই অমানবিক কাজ নারীর যৌন জীবন, জৈবিক কার্যাদি, সন্তান জন্মদান প্রভৃতির উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে; কখনো ক্ষতস্থানে সংক্রমণ ঘটিয়ে জীবনঝুঁকি সৃষ্টি করে। উল্লেখ্য, অস্বাভাবিক যৌনাঙ্গের শল্য চিকিৎসা এবং চিকিৎসার উদ্দেশ্য ব্যতীত নারী খৎনা—এই দুইয়ের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য রয়েছে। নারী খৎনা প্রতিরোধে দেশে দেশে সচেনতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে।

    #খৎন#নারী #ইতিহাস
    বাচ্চা মেয়েটির খৎনা করা হচ্ছে !! নারী খৎনা খ্রিস্টপূর্ব থেকে চলে আসা কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষের একটি নিষ্ঠুর কুপ্রথা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফ ও ইউএনএফপিএ নারী খৎনাকে এভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে, 'কোনো চিকিৎসার উদ্দেশ্য ছাড়াই নারী যৌনাঙ্গের বহির্ভাগের আংশিক কিংবা সম্পূর্ণ অপসারণ অথবা অন্যান্য ক্ষতিসাধন।' ইউনিসেফের ২০১৬ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে আফ্রিকার ২৭টি দেশসহ বর্তমান বিশ্বের ৩০টি দেশের ২০ কোটি নারী কোনো না কোনোভাবে এই নিষ্ঠুর অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন। এ ধরনের খৎনায় চাকু, ব্লেড, সুই-সুতা, কাঁচ, ক্ষুর, কাঁটা এমনকি ধারালো পাথর ব্যবহার করে নারীর যৌনাঙ্গ সেলাই, ছিদ্র, ক্ষত কিংবা ভগাঙ্কুর কেটে ফেলা হয়। একদিন বয়সী কন্যাশিশু থেকে নিয়ে কিশোরী, যুবতী এবং প্রাপ্ত বয়স্ক নারীও এ ধরনের খৎনার শিকার হয়। এই অজ্ঞদের উদ্দেশ্য কী থাকে? এরা এ কাজকে ঐতিহ্য হিসেবে দেখে। কখনো নারীর সতীত্ব রক্ষা, কখনোবা যোনিদ্বার সংকোচনের উপায় হিসেবে দেখা হয় এই নিকৃষ্ট কর্মকে। আরো অনেক উদ্দেশ্য জড়িয়ে আছে যেগুলো সবই অন্ধ বিশ্বাস। যে নারীর খৎনা করা হয় তাকে স্বল্প মেয়াদি ও দীর্ঘ মেয়াদি শারীরিক-মানসিক জটিলতার সম্মুখীন হতে হয়। এই অমানবিক কাজ নারীর যৌন জীবন, জৈবিক কার্যাদি, সন্তান জন্মদান প্রভৃতির উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে; কখনো ক্ষতস্থানে সংক্রমণ ঘটিয়ে জীবনঝুঁকি সৃষ্টি করে। উল্লেখ্য, অস্বাভাবিক যৌনাঙ্গের শল্য চিকিৎসা এবং চিকিৎসার উদ্দেশ্য ব্যতীত নারী খৎনা—এই দুইয়ের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য রয়েছে। নারী খৎনা প্রতিরোধে দেশে দেশে সচেনতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। #খৎনা #নারী #ইতিহাস
    Like
    Love
    4
    · 0 Σχόλια ·0 Μοιράστηκε ·2χλμ. Views ·0 Προεπισκόπηση