Sponsorluk
No data to show
Read More
ভূমিকা : পহেলা বৈশাখ বাংলা বর্ষের প্রথম মাসের প্রথম দিন। বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির বাহক ‘পহেলা বৈশাখ’ এক অসাম্প্রদায়িক উৎসবের দিন। অতীতের ভুলত্রুটি ও ব্যর্থতার গ্লানি ভুলে নতুন করে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় আনন্দঘন পরিবেশে উদ্যাপিত হয় নববর্ষের প্রথম দিন। বাংলা সনের সূচনা : কৃষিকাজের সুবিধার্থেই মোগল সম্রাজ আকবর ১৫৮৪ খ্রিস্টাব্দের...

সূচনা : আজ থেকে প্রায় পাঁচশ’ বছর আগে অমর কবি চণ্ডীদাসের কণ্ঠে ধ্বনিত হয়েছিল- ‘শুনহ মানুষ ভাই, সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই।’ এই বাণী একান্তই শব্দ নির্ভর নিছক কবিত্ব নয়, -তা শাশ্বত সত্যেরই এক মোহনীয় বলিষ্ঠ উচ্চারণ। মানুষ যে সর্বশ্রেষ্ঠ তাতে আজ আর সন্দেহ নেই। ‘মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান’। কবির এই বাণী মানুষের কর্ম বিচার করে সত্য বলে...

ভূমিকা : মানুষ তার মনের ভাব অপরের কাছে প্রকাশ করার জন্য সাহিত্যের আশ্রয় নেয়। ‘অপর’ বলতে এখানে মূলত বােঝানাে হয়েছে সমাজের মানুষদের, যারা আমাদের আশেপাশে বসবাস করছে। আবার সাহিত্যিক যেহেতু সমাজেরই একজন, তাই সাহিত্যে তিনি তার ব্যক্তিমনের নিভতে সঞ্চিত আশা-আকাঙ্ক্ষা, কল্পনাকে পরিস্ফুট করার পাশাপাশি প্রকাশ করেন দেশ-কাল-সমাজের একটি বিশেষ রূপ। সমাজ ছাড়া সাহিত্যিক সাহিত্য সৃষ্টি করতে...

ভূমিকা : ‘ধৈর্য ধর, ধৈর্য ধর, বাঁধ বাঁধ বুক সংসারে সহস্র দুঃখ আসিবে আসুক।’ যে দুর্লভ গুণ মানুষের কণ্ঠে পরিয়েছে বিজয়ীর বরণমালা, দিয়েছে বক্ষ-বিস্তৃত সাহস, শুনিয়েছে অমরত্বের মন্ত্র এবং যা তার জীবনযুদ্ধে সংগ্রামের কবচমুণ্ডল, তা হল সহিষ্ণুতা। এই গুণই মানব-সভ্যতাকে মাহিমাময় করেছে। এই সহিষ্ণুতাই তাকে দুঃখজয়ের অভয় মন্ত্র দিয়েছে। দিয়েছে নানা সার্থকতার সন্ধান। প্রতিকূলতাকে মানুষ জয় করেছে...

ভূমিকা : ঋতু-রঙ্গমঞ্চে যখন অগ্নিক্ষরা গ্রীষ্মের আতঙ্ক-পাণ্ডুর বিবর্ণতা মুছে গেছে, যখন বর্ষার বিষণ্ণ-বিধুর নিঃসঙ্গতা আর নেই, তখনই নিঃশব্দ চরণ ফেলে শরতের আবির্ভাব। মুখে তার প্রসন্ন হাসি। অঙ্গে তার স্বর্ণবরণ মোহন কান্তি। তার স্নিগ্ধ রূপ-মাধুর্য সহজেই আমাদের মনকে নাড়া দেয়। শরৎ যে পূর্ণতার ঋতু! শরৎ আসে হালকা চপলা চপলা ছন্দে। এসেই মেঘ আর রৌদ্রের লুকোচুরি খেলায় মাতে। শরৎ শুভ্রতার...
