Sponsorluk
  • জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে। মানিক মিয়া এভিনিউ, ঢাকা (1980)

    ছবি সৌজন্যে- খান কবির

    পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ
    #old #photo #bangladesh
    জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে। মানিক মিয়া এভিনিউ, ঢাকা (1980) ছবি সৌজন্যে- খান কবির পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ #old #photo #bangladesh
    Like
    1
    · 0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·338 Views ·0 önizleme
  • কবি 'কাজী নজরুল ইসলাম' রেণু ভৌমিকের সঙ্গীত উপভোগ করছেন। ঢাকা, বাংলাদেশ। প্রথম দিকে (১৯৭০-এর দশক) | Photo of Kazi Nazrul Islam

    পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ
    #old #photo #bangladesh #Dhaka
    কবি 'কাজী নজরুল ইসলাম' রেণু ভৌমিকের সঙ্গীত উপভোগ করছেন। ঢাকা, বাংলাদেশ। প্রথম দিকে (১৯৭০-এর দশক) | Photo of Kazi Nazrul Islam পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ #old #photo #bangladesh #Dhaka
    0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·532 Views ·0 önizleme
  • কবি ভবন প্রাঙ্গণে বাংলাদেশের জাতীয় কবি "কাজী নজরুল ইসলাম"। ঢাকা, বাংলাদেশ। (1973) | Photo of Kazi Nazrul Islam

    পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ
    #old #photo #bangladesh #Dhaka
    কবি ভবন প্রাঙ্গণে বাংলাদেশের জাতীয় কবি "কাজী নজরুল ইসলাম"। ঢাকা, বাংলাদেশ। (1973) | Photo of Kazi Nazrul Islam পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ #old #photo #bangladesh #Dhaka
    0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·539 Views ·0 önizleme
  • কবি "বেগম সুফিয়া কামাল" এর সাথে কবি "কাজী নজরুল ইসলাম"। ঢাকা, (1974) | Photo of Kazi Nazrul Islam and Begum Sufia Kamal

    ফটোগ্রাফার- সাজেদ কামাল

    পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ
    #old #photo #bangladesh #Dhaka
    কবি "বেগম সুফিয়া কামাল" এর সাথে কবি "কাজী নজরুল ইসলাম"। ঢাকা, (1974) | Photo of Kazi Nazrul Islam and Begum Sufia Kamal ফটোগ্রাফার- সাজেদ কামাল পুরনো দিনের ছবি বাংলাদেশ #old #photo #bangladesh #Dhaka
    Like
    1
    · 0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·513 Views ·0 önizleme
  • রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সংক্ষিপ্ত জীবনী

    জন্ম তারিখ: ৭ মে ১৮৬১
    জন্মস্থান: জোড়াসাঁকো, কোলকাতা, ভারত
    মৃত্যু: ৭ অগাস্ট ১৯৪১

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Rabindranath Tagore) ১৮৬১ সালের ৭ই মে কলকাতার এক ধনাঢ্য পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিঁনি ছিলেন অগ্রণী বাঙ্গালী কবি, ঔপন্যাসিক, সঙ্গীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, কন্ঠশিল্পী ও দার্শনিক। তাঁকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ্য সাহিত্যিক মনে করা হয়। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের জন্য তাঁকে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়। ইউরোপের বাহিরের প্রথম নোবেল পুরস্কার বিজয়ী হিসাবে তিনি বিশ্বে ব্যপক খ্যাতি লাভ করেন। দীর্ঘ রোগভোগের পর ১৯৪১ সালের ৭ই অগাস্ট জোড়াসাঁকোর বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তবে মৃত্যুর সাত দিন আগে পর্যন্ত তিঁনি সৃষ্টিশীল ছিলেন।

    #রবীন্দ্রনাথ #জীবনী
    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সংক্ষিপ্ত জীবনী জন্ম তারিখ: ৭ মে ১৮৬১ জন্মস্থান: জোড়াসাঁকো, কোলকাতা, ভারত মৃত্যু: ৭ অগাস্ট ১৯৪১ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Rabindranath Tagore) ১৮৬১ সালের ৭ই মে কলকাতার এক ধনাঢ্য পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিঁনি ছিলেন অগ্রণী বাঙ্গালী কবি, ঔপন্যাসিক, সঙ্গীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, কন্ঠশিল্পী ও দার্শনিক। তাঁকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ্য সাহিত্যিক মনে করা হয়। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের জন্য তাঁকে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়। ইউরোপের বাহিরের প্রথম নোবেল পুরস্কার বিজয়ী হিসাবে তিনি বিশ্বে ব্যপক খ্যাতি লাভ করেন। দীর্ঘ রোগভোগের পর ১৯৪১ সালের ৭ই অগাস্ট জোড়াসাঁকোর বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তবে মৃত্যুর সাত দিন আগে পর্যন্ত তিঁনি সৃষ্টিশীল ছিলেন। #রবীন্দ্রনাথ #জীবনী
    Like
    1
    · 0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·814 Views ·0 önizleme
  • হুমায়ুন ফরিদী জীবনের গল্প_

    জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে হুমায়ুন ফরীদি প্রচুর বাকী খেতেন। তার সময়কার দোকানদাররা এখনো ওইসব বাকী নিয়ে অভিযোগ নয়, বরং তারা গর্ব করেন! কথিত আছে যে, ফরীদিকে একবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে সুমন নামে একজন ঠাট্টাচ্ছলে বলেছিলেন আপনি আলবেরুনীর ক্যান্টিনে ৩১৯ টাকা বাকী রেখেছেন, শোধ করে যাবেন! জবাবে তিনি উত্তর দেন, ‘আমি এইটা শোধ করব না।’ সবাই বলে উঠল, "কেন কেন?" উনি তখন উত্তরে বলেন, "আমি এই ক্যান্টিন, হল, ক্যাম্পাস, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মানুষগুলোর কাছে

    আজীবন ঋণী থাকতে চাই। "

    অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদী তখন হুতাপাড়ায় ছিলেন। পরিবার থেকে জরুরী কল পেয়ে রাত দুইটার পর ঢাকায় রওনা হন। নিজেই চালাচ্ছিলেন গাড়ি। সারাপথে অঝোরে বৃষ্টি। তার মাঝেই রওনা হয়েছিলেন ফরিদী।

    বহুদূর চলে আসার পর খেয়াল হলো প্রোডাকশন বয় ইসমাইলকে কিছু টিপস দেয়ার কথা ছিলো। অপেক্ষা করতে বলেছিলেন। ছেলেটা টাকার আশায় বসে থাকবে।

    হুমায়ুন ফরিদী সেই বৃষ্টির রাতেই গাড়ি ব্যাক করিয়ে ফিরে এলেন হুতাপাড়া। ইসমাইলকে টিপস দিয়ে তারপর আবার গাড়ি চালিয়ে ফিরেছিলেন ঢাকা। সেই ঝুম বৃষ্টির মাঝেই..

    কথা খেলাপ করার মানুষ ফরিদী ছিলেননা..

    লেখক হুমায়ুন আহমেদ তার এক লেখায় একবার লিখেছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বহু লোক একজনকে ঘিরে আছে, সবাই তার কথা মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনছে, হাসছে, হাত তালি দিচ্ছে... দেখে মনে হলো শব্দের জাদুকর! কাছে গিয়ে দেখি ঝাকড়া চুলের এক তাগড়া যুবক! কথা বলার মাঝেই একটা আর্ট ছিলো! অন্য যেকোনো দশটা মানুষ থেকে সহজেই তাকে আলাদা চেনা যেতো! মানুষ টা হুমায়ুন ফরীদি!


    তিনি ছিলেন একাধারে শিল্পী, কবি, অভিনেতা, নাট্যশিল্পী, আবৃত্তিকার এবং মুক্তিযোদ্ধা।
    #হুমায়ুন
    হুমায়ুন ফরিদী জীবনের গল্প_ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে হুমায়ুন ফরীদি প্রচুর বাকী খেতেন। তার সময়কার দোকানদাররা এখনো ওইসব বাকী নিয়ে অভিযোগ নয়, বরং তারা গর্ব করেন! কথিত আছে যে, ফরীদিকে একবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে সুমন নামে একজন ঠাট্টাচ্ছলে বলেছিলেন আপনি আলবেরুনীর ক্যান্টিনে ৩১৯ টাকা বাকী রেখেছেন, শোধ করে যাবেন! জবাবে তিনি উত্তর দেন, ‘আমি এইটা শোধ করব না।’ সবাই বলে উঠল, "কেন কেন?" উনি তখন উত্তরে বলেন, "আমি এই ক্যান্টিন, হল, ক্যাম্পাস, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মানুষগুলোর কাছে আজীবন ঋণী থাকতে চাই। " অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদী তখন হুতাপাড়ায় ছিলেন। পরিবার থেকে জরুরী কল পেয়ে রাত দুইটার পর ঢাকায় রওনা হন। নিজেই চালাচ্ছিলেন গাড়ি। সারাপথে অঝোরে বৃষ্টি। তার মাঝেই রওনা হয়েছিলেন ফরিদী। বহুদূর চলে আসার পর খেয়াল হলো প্রোডাকশন বয় ইসমাইলকে কিছু টিপস দেয়ার কথা ছিলো। অপেক্ষা করতে বলেছিলেন। ছেলেটা টাকার আশায় বসে থাকবে। হুমায়ুন ফরিদী সেই বৃষ্টির রাতেই গাড়ি ব্যাক করিয়ে ফিরে এলেন হুতাপাড়া। ইসমাইলকে টিপস দিয়ে তারপর আবার গাড়ি চালিয়ে ফিরেছিলেন ঢাকা। সেই ঝুম বৃষ্টির মাঝেই.. কথা খেলাপ করার মানুষ ফরিদী ছিলেননা.. লেখক হুমায়ুন আহমেদ তার এক লেখায় একবার লিখেছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বহু লোক একজনকে ঘিরে আছে, সবাই তার কথা মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনছে, হাসছে, হাত তালি দিচ্ছে... দেখে মনে হলো শব্দের জাদুকর! কাছে গিয়ে দেখি ঝাকড়া চুলের এক তাগড়া যুবক! কথা বলার মাঝেই একটা আর্ট ছিলো! অন্য যেকোনো দশটা মানুষ থেকে সহজেই তাকে আলাদা চেনা যেতো! মানুষ টা হুমায়ুন ফরীদি! তিনি ছিলেন একাধারে শিল্পী, কবি, অভিনেতা, নাট্যশিল্পী, আবৃত্তিকার এবং মুক্তিযোদ্ধা। #হুমায়ুন
    Like
    Love
    4
    · 0 Yorumlar ·0 hisse senetleri ·2K Views ·0 önizleme